আমাদের অস্থায়ী জীবনে স্থায়ী বলে কিছুই নেই।
কারো সাথে যোগাযোগ এই আছে এই নেই।
কারো সাথে ঘনিষ্ঠতা আজ আছে কাল নেই।
যে কাল বলে গেলো অনেক বেশি বিশ্বাস করে আপনাকে,যত যাই হোক বিশ্বাস করবে আপনাকে। আবার সে আজ এসে বলে যায় বিশ্বাস করতে পারেনা,আপনি বিশ্বাসের যোগ্যও নন।
একটা সম্পর্ককে অটুট রাখতে যেয়ে ছিন্ন হতে দিবেনা বলে সারাজীবনের জন্য যে বন্ধনে অবদ্ধ হয় সেই বন্ধনেরও অবশেষে ইতি টানতে দেখা যায়।
এবার মূল কথাই আসা যাক –
অনেকই বলতে শোনি,আশেপাশে এমন কিছু মানুষ আছে যারা একটু বপদে পড়লেই বলে,আমি মরি না কেন? এত মানুষের মৃত্যু হয়,আমার মৃত্যু হয়না কেন? আর কোন উপায় নেই,একমাত্র আমার মৃত্যুতেই সব কিছুর সামাধান?
এক কথায় বলতে গেলে, একমাত্র মৃত্যুই তাদের সব কিছুর সামাধান….
আচ্ছা,আপনি ঠান্ডা মাথায় একবার ভেবে দেখুন তো- আসলেই কি মৃত্যু সব কিছুর সামাধান?
আপনার মৃত্যু হলেই কি আপনার ব্যর্থতা গুলো সফলতায় পরিণত হবে? যদি হয়েও থাকে তাহলে সেই সফলতার আনন্দ কি আপনি অনুভব করতে পারবেন?
মৃত্যু হলেই কি আপনার পাপ গুলো মুছে যেয়ে পূণ্যতায় রূপ নিবে বা আপনার ভুল গুলো শুদ্ধতায় রূপ নিবে? আপনার মৃত্যু হলেই কি আপনার হারিয়ে যাওয়া যা কিছু ছিলো সে সব ফিরে পাবেন?
কি উত্তর পেলেন?
একটাও না, তাই তো?
তাহলে! তাহলে কেন আপনি নিজেকে অক্ষম ভাব্বেন?
মৃত্যুর সাথে সাথে আপনার আমলনামাও বন্ধ হয়ে যাবে
এখনও সময় আছে আপনার-
যেই জীবনটা শেষ করার কথা আপনি ভাবেন সেই জীবনটাই তো আপনার সুযোগ। আপনি ভুল করেছেন,সময় থাকতে সেই ভুল শুধরে নেন।
আপনি একবার হুচট খেয়েছেন জলদি উঠে দাঁড়ান। কোন ভুলের কারণে হুচট খেলেন সেটাই যাচায় করে নেন।
আপনি অনেক অনেক পাপ করেছেন,হিসেবের খাতায় আপনার পূণ্যের কাজ পাপের তুলনাই অধিক অধিক কম।
আপনি এখনও জীবিত আছেন,এখনই উঠে দাঁড়ান! জায়নামাজ নিয়ে বসে যান! দুই হাত তুলে ক্ষমা চান আল্লাহর কাছে! নিশ্চয়ই আল্লাহ’তালা আমাদের প্রতি দয়ালু।
শুকরিয়া আদায় করুন,আপনি এখনও জীবিত আছে! শুকরিয়া আদায় করুন তিনি আপনাকে সুযোগ দিয়েছেন।
তিনি জীবিত রেখেছেন বলেই আপনি আবার উঠে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন, ভুল গুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি জীবতি রেখেছেন বলেই ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি জীবিত রেখেছেন বলেই আপনি পূণ্যের পথে ফিরে আসার সুযোগ পেয়েছেন। দুনিয়ার জীবনটা খুবই ক্ষণিকের। পরকালের জন্য যা অর্জন করতে হবে তা এই দুনিয়ার জীবন থেকেই করে যেতে হবে।
আজ জীবিত আছেন,তারমানে দুনিয়াতে আপনার প্রয়োজন এখনও আছে। যেদিন আপনার প্রয়োজন ফুরিয়ে যাবে সেদিন আল্লাহ’তালার হুকুমে আপনিও আর থাকবেন না। এই জীবন আল্লাহরই দান। এই জীবন শেষ করার অধিকারও একমাত্র আল্লাহরই।
রাসূল (সঃ) বলেন,
তোমরা বিপদে পড়ে মৃত্যু কামনা করবে না।
বরং বলবে, “হে আল্লাহ!
যেই পর্যন্ত জীবিত থাকা আমার জন্য কল্যাণকর, আমাকে ততক্ষণ জীবিত রাখুন
এবং যখন মৃত্য আমার জন্য কল্যাণকর, তখন আমাকে মৃত্য দিন”।
সুনানে আবু দাউদ(৩১০৮)
সকল প্রশংসা আল্লাহরই। তিনি সব দেখেন এবং সব জানেন।
এবার মূল কথাই আসা যাক –
অনেকই বলতে শোনি,আশেপাশে এমন কিছু মানুষ আছে যারা একটু বপদে পড়লেই বলে,আমি মরি না কেন? এত মানুষের মৃত্যু হয়,আমার মৃত্যু হয়না কেন? আর কোন উপায় নেই,একমাত্র আমার মৃত্যুতেই সব কিছুর সামাধান?
এক কথায় বলতে গেলে, একমাত্র মৃত্যুই তাদের সব কিছুর সামাধান….
আচ্ছা,আপনি ঠান্ডা মাথায় একবার ভেবে দেখুন তো- আসলেই কি মৃত্যু সব কিছুর সামাধান?
আপনার মৃত্যু হলেই কি আপনার ব্যর্থতা গুলো সফলতায় পরিণত হবে? যদি হয়েও থাকে তাহলে সেই সফলতার আনন্দ কি আপনি অনুভব করতে পারবেন?
মৃত্যু হলেই কি আপনার পাপ গুলো মুছে যেয়ে পূণ্যতায় রূপ নিবে বা আপনার ভুল গুলো শুদ্ধতায় রূপ নিবে? আপনার মৃত্যু হলেই কি আপনার হারিয়ে যাওয়া যা কিছু ছিলো সে সব ফিরে পাবেন?
কি উত্তর পেলেন?
একটাও না, তাই তো?
তাহলে! তাহলে কেন আপনি নিজেকে অক্ষম ভাব্বেন?
মৃত্যুর সাথে সাথে আপনার আমলনামাও বন্ধ হয়ে যাবে
এখনও সময় আছে আপনার-
যেই জীবনটা শেষ করার কথা আপনি ভাবেন সেই জীবনটাই তো আপনার সুযোগ। আপনি ভুল করেছেন,সময় থাকতে সেই ভুল শুধরে নেন।
আপনি একবার হুচট খেয়েছেন জলদি উঠে দাঁড়ান। কোন ভুলের কারণে হুচট খেলেন সেটাই যাচায় করে নেন।
আপনি অনেক অনেক পাপ করেছেন,হিসেবের খাতায় আপনার পূণ্যের কাজ পাপের তুলনাই অধিক অধিক কম।
আপনি এখনও জীবিত আছেন,এখনই উঠে দাঁড়ান! জায়নামাজ নিয়ে বসে যান! দুই হাত তুলে ক্ষমা চান আল্লাহর কাছে! নিশ্চয়ই আল্লাহ’তালা আমাদের প্রতি দয়ালু।
শুকরিয়া আদায় করুন,আপনি এখনও জীবিত আছে! শুকরিয়া আদায় করুন তিনি আপনাকে সুযোগ দিয়েছেন।
তিনি জীবিত রেখেছেন বলেই আপনি আবার উঠে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন, ভুল গুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি জীবতি রেখেছেন বলেই ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি জীবিত রেখেছেন বলেই আপনি পূণ্যের পথে ফিরে আসার সুযোগ পেয়েছেন। দুনিয়ার জীবনটা খুবই ক্ষণিকের। পরকালের জন্য যা অর্জন করতে হবে তা এই দুনিয়ার জীবন থেকেই করে যেতে হবে।
আজ জীবিত আছেন,তারমানে দুনিয়াতে আপনার প্রয়োজন এখনও আছে। যেদিন আপনার প্রয়োজন ফুরিয়ে যাবে সেদিন আল্লাহ’তালার হুকুমে আপনিও আর থাকবেন না। এই জীবন আল্লাহরই দান। এই জীবন শেষ করার অধিকারও একমাত্র আল্লাহরই।
সুনানে আবু দাউদ(৩১০৮)
রাসূল (সঃ) বলেন,
তোমরা বিপদে পড়ে মৃত্যু কামনা করবে না।
বরং বলবে, “হে আল্লাহ!
যেই পর্যন্ত জীবিত থাকা আমার জন্য কল্যাণকর, আমাকে ততক্ষণ জীবিত রাখুন
এবং যখন মৃত্য আমার জন্য কল্যাণকর, তখন আমাকে মৃত্য দিন”।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহতালা বলে,
জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণকারী ; অতঃপর তোমরা আমারই নিকট প্রত্যাবর্তিত হইবে।
كُلُّ نَفْسٍ ذَآٮِٕقَةُ الْمَوْتِ ثُمَّ اِلَيْنَا تُرْجَعُوْنَ
সূরা নম্বরঃ ২৯, আয়াত নম্বরঃ ৫৭
আল্লাহতালা বলেন,
তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান এবং তাঁহারই নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হইবে।
هُوَ يُحْىٖ وَيُمِيْتُ وَاِلَيْهِ تُرْجَعُوْنَ
সূরা নম্বরঃ ১০, আয়াত নম্বরঃ ৫৬
সকল প্রশংসা আল্লাহরই। তিনি সব দেখেন এবং সব জানেন।
হুম ঠিক
Hmm
Right
right
nice
Right
Right
Right
সুন্দর
Right
Right
Right
Right
Right
Right
Good
hummm😒
R8
Right
Right
Hm
ha
👍
Hmm
Right
Nice post
Nice post
hmmm r8
Right
আসলেই😊😊😊
haa
Right
Good post
শুকরিয়া
Nice
Nic post
Nc
Nice
👍👍👍👍👍👍
🙂🙂🙂🙂
Nice post
Right
wow
Good post
Wow
👌👌👌👌
Asholey ty
Hmm
Well
Sotti🙂
Good
true
Good
Nice 👍
well
Good